Cash cow YouTube channel কি?
Cash cow YouTube Channel সেই সব ধরনের ইউটিউব চ্যানেল যেখানে আপনি আপনার ফেস দেখাবেন না। শুধুমাত্র আপনার ভয়েস ওভার থাকবে। আর ইউটিউব চ্যানেলটির সব ভিডিও তথ্যগুলো আপনি ইন্টারনেট থেকে জোগাড় করবেন।
For example, যদি আপনি kito dite with stock footage সম্পর্কে একটি চ্যানেল শুরু করতে চান তাহলে সব তথ্য গুলো একটি স্ক্রিপ্ট তৈরি করুন, ভিডিওটি এডিটিং করুন এবং তারপর আপলোড করুন।
Create YouTube channel without showing face
আমি শুধু একটা উদাহরন দিলাম আপনি যেই টপিক এর উপরে ভিডিও বানাতে চান সে টপিকে বানাতে পারেন।
Pros,
• কোন প্রোডাক্ট এর প্রয়োজন নেই।
• কোন টাকা পয়সা ইনভেস্ট করতে হবে না।
• কোনো এক্সপিরিয়েন্স এর প্রয়োজন নেই।
Cons,
• সময় দিতে হবে (১-৬ মাস)।
• Youtub SEO শিখতে হবে।
How to create YouTube channel
১/ finde your niche
অবশ্যই ইউটিউব চ্যানেলটি শুরু করার আগে একটি niche সিলেক্ট করে নিতে হবে।
নিস সিলেট খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যখন আপনি আপনার চ্যানেল শুরু করেন প্রথমে কিন্তু আপনাকে এই কাজটি করতে হয়, নিস মানে হল আপনার চ্যানেলের টপিক বা বলতে পারেন আপনার চ্যানেলের বিষয়, মানে আপনি কোন বিষয়ের উপরে ভিডিওগুলো আপলোড করবেন সেটা বেছে নিতে হবে।
নিস একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কারণ এই নিস এর উপরেই নির্ধারিত হয় আপনার চ্যানেলের ইনকাম।
ইউটিউবে এমন অনেক বিষয় রয়েছে যেসব বিষয়ের উপরে অনেক বেশি টাকা দিয়ে থাকে ইউটিউব, আর এমন অনেক বিষয় রয়েছে যেগুলোর উপরে একটু কম টাকা দিয়ে থাকে কিন্তু সেই বিষয় গুলোর উপরে ভিউজ বেশি আসে
যেমন কমেডি চ্যানেল, এই টপিক এর উপরে টাকা কম থাকলেও প্রচুর পরিমাণে ভিউজ আসে,
তাহলে সব থেকে বেশি সিপিসি যে ক্যাটেগরির উপরে দিয়ে থাকে সেটি হল টেক, টেক রিলেটেড টপিক এর উপরে সবথেকে বেশি টাকা দিয়ে থাকে ইউটিউব।
২/ Research 10 High search keyword
মনে রাখবেন কোন ভিডিও তৈরি করার আগে আপনাকে একটি niche, বেছে নিয়ে কিছু কিওয়ার্ড ফাইন্ড করতে হবে যেগুলোর সার্চ খুবই ভালো।
যদি আপনি এই কাজটি না করেন তাহলে কিন্তু আপনার চ্যানেল কখনোই গ্র (Grow) হবে না।
কিওয়ার্ড কি - ইউটিউব ইউজাররা যেসব জিনিস গুলো লিখে সার্চ করে তাকে কি বলে, যেমন ধরুন কেউ যদি ইউটিউবে গিয়ে সার্চ করে ( ফেস না দেখে ইউটিউব চ্যানেল কি করে তৈরি করব)
এখানে কিওয়ার্ড হলো ফেস না দেখিয়ে ইউটিউব চ্যানেল কি করে তৈরি করব, এই লেখাটি কিন্তু অনেক লোকই লিখে সার্চ করে ইউটিউবে,
আপনি যদি এই রকম সার্চেবল টপিক এর উপরে ভিডিওগুলো বানান আপনার ভিডিওগুলো বেশি লোকের কাছে পৌঁছাবে কারণ লোকেরা এইসব বিষয়ে ইউটিউবে সার্চ করতে থাকে।
আপনাকে এরকম দশটি কিওয়ার্ড প্রথমে সার্চ করে নিতে হবে এই কাজটি করার জন্য কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে।
Best Free YouTube SEO Tools
• vidiq
• Tube buddy
Vidiq Features - • competitors check
• trend alerts
• channel audit
• keyword inspector
Tube budy Features - • search volume check
• suggest related keyword
• keyword inspector
৩/ Pick your channel Name
আপনার টপিক রিলেটেড একটি ভালো নাম বেছে নিন বা আপনি নিজে একটি ব্র্যান্ড শুরু করতে পারেন।
ভালো নাম বলতে যেটা লোকের খুব সহজেই মনে রাখা সম্ভব, কোন নাম বেছে নেওয়ার পর সেটি অবশ্যই চেক করুন ইউটিউবে গিয়ে আগে থেকে সেই নামে কোন বড় চ্যানেল যেন না থাকে।
৪/ Write a script with a hook
হুক মানে টেনে আনার কিছু, শুরুতে যদি কোন hook না থাকে, তাহলে আপনি অডিয়েন্স বাড়াতে পারবেন না। যদি আপনার ভিডিও প্রথম 15 সেকেন্ড ইন্টারেস্টেড না হয় ভিউয়ার্স রা আপনার ভিডিও ছেড়ে চলে যাবে। ভিডিও স্টার্ট করুন hook সাথে.
মানে আপনি যখন কোন টপিকেল পড়ে ভিডিও বানানো ভিডিওর প্রথমেই আপনাকে এমন কিছু কথা বলতে হবে যে কথাটি শোনার পর দর্শকের মনে ইচ্ছা জাগে পুরো ভিডিওটা দেখার,
প্রথমে যদি আপনি ভিডিও সমস্ত তথ্য দিয়ে দেন তাহলে দর্শকরা কিন্তু আপনার ভিডিওর শেষ পর্যন্ত কখনো যাবেনা, তাই ভিডিওর প্রথমে একটু সাসপেন্স ক্রিয়েট করুন।
এমন কিছু বলুন যেটার কারনে দর্শকরা পুরো ভিডিওটা দেখতে বাধ্য থাকে এটা কিন্তু ভিডিও ভাইরাল করার মহামন্ত্র বলতে পারেন।
* Best website to hire a script writer
আপনি যদি script লিখতে না পারেন তাহলে আপনি free lancer হায়ার করতে পারেন, নিচে দেওয়া সাইটগুলো থেকে।
• Fiver
• peopleperhour
• Freelancer.com
স্ক্রিপ্ট মানে হল যে কথাগুলো আপনি ভিডিওতে বলবেন সেগুলো আগে থেকেই একটা কাগজে সাজিয়ে লিখে রাখা,
কোন কথাটির পর কোন কথাটি বলবেন সবকিছু পয়েন্ট আউট করে রাখা।
৫/ Create a video in 5 minutes
আপনি আপনার ভিডিও এডিটিং করার জন্য কাইনমাস্টার ইউজ করতে পারেন এটাতে কোন ওয়াটারমার্ক আসবেনা।
আর এই অ্যাপটি ইউজ করা খুবই সহজ যে কেউ খুব সহজেই কাইনমাস্টার এর মাধ্যমে ভিডিও খুব সুন্দর ভাবে এডিট করে নিতে পারবেন।
এই অ্যাপটি থেকে আপনি প্রফেশনাল টাইপের ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন,
ভিডিও থেকে অডিও রিমুভ করা, নতুন কোন অডিও আপনার ভিডিওতে এড করা, বা আপনার ভিডিও থেকে কোন একটা পার্ট কেটে বাদ দেওয়া আরো সবকিছু যায় একটা প্রফেশনাল অ্যাপে বা বলতে পারেন আপনি কম্পিউটারে যে কাজগুলো করতে পারবেন সেই কাজ গুলোই আপনি এই অ্যাপটির মাধ্যমে করতে পারবেন।
এক কথায় বলতে গেলে ভিডিও এডিটিং করার জন্য কাইনমাস্টার ওয়ান অফ দা বেস্ট অ্যাপ্লিকেশন।
Main features of KineMaster are:
• Speed Control.
• Effects.
• Themes.
• Adjustments.
• Multiple Layers.
• Overlays.
• Music.
• Audio Filters.
আরো অনেক ফিচারস রয়েছে যেগুলো আপনি ইউজ করলে বুঝতে পারবেন।
৬/ Upload with SEO
ইউটিউব হলো ওয়ার্ল্ডের সেকেন্ড বিগেস্ট সার্চ ইঞ্জিন, ভিডিওটি ভালো করে অপটিমাইজ করুন তারপর আপলোড করুন।
আপনার ভিডিওটি কোন টপিক এর উপরে সেটি কিন্তু ইউটিউব কে জানাতে হবে সেটি যদি বুঝতে না পারে তাহলে কিন্তু সঠিক দর্শকের কাছে আপনার ভিডিওটি কিন্তু ইউটিউব পৌঁছে দিতে পারবে না।
যত বেশি দর্শকের কাছে ইউটিউব আপনার ভিডিওটি পৌঁছাবে আপনার ভিডিওতে ততবেশি ভিউজ আসবে।
ইউটিউব ভিডিওটি সঠিকভাবে আপলোড করুন তার জন্য আপনাকে বেসিক এসইও শিখতে হবে।
টাইটেল ট্যাগ ডিসক্রিপশন এগুলো খুব ভালো করে দিতে হবে তাহলে ইউটিউব বুঝতে পারবে আপনার ভিডিওটি কোন বিষয়ের উপরে আপনি বানিয়েছেন আর সেই রিলেটেড লোকের কাছে আপনার ভিডিওটি নিয়ে যাবে যারা এই বিষয়গুলো পছন্দ করে।
তাই আপনি অবশ্যই ইউটিউব ভিডিও আপলোড করার সঠিক নিয়ম জেনে ভিডিও আপলোড করুন।
ইউটিউব ভিডিও আপলোড করার সঠিক নিয়ম এই পোস্টটি আপনি পড়তে পারেন।
Use - vidlq and Tubebudy, কিওয়ার্ড ফাইন্ড করার জন্য।
৭/ promote your video
এখন আপনি আপনার ভিডিওটি প্রমোট করুন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এ।
আপনি আপনার ভিডিওটি শেয়ার করতে পারেন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম যেখান থেকে আপনি আপনার টপিক রিলেটেড কিছু ভিউয়ার্স পেয়ে যাবেন।
বেশি ভিউস পাওয়ার লোভ করে পার্সোনালি কাউকে ইনবক্সে মেসেজ করবেন না আপনার ভিডিওর লিংকটি এতে কি হবে যে আপনার ভিডিও টিতে ইন্টারেস্টেড না সে ভিডিওটি প্লে কর এই ভিডিওটি বন্ধ করে দিবে যার ফলে আপনার অডিয়েন্স রিটেনশন কমে যাবে,
আর এরকম হলে ইউটিউব ভেবে নেবে আপনার ভিডিওটি হয়তো দর্শকরা পছন্দ করছে না তাই সবাই ভিডিওটি অল্প দেখেই বন্ধ করে দিচ্ছে,
তখন কিন্তু আপনার ভিডিও নতুন করে ইউটিউব কারো কাছে নিয়ে যাবে না এর ফলে আপনার ভিউজ ডাউন হয়ে যাবে আপনার চ্যানেলে এতে ব্যাড ইফেক্ট পড়বে।
তাই আপনি আপনার সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টে আপনার ভিডিওটি শেয়ার করুন বা আপনি আপনার জন্য গ্রুপ বা পেইজ তৈরি করতে পারেন।
শেয়ার করার জন্য সবথেকে ভাল মাধ্যম হলো - Facebook, twitter, instagram, Telegram ইত্যাদি।